বুদ্ধিমান হওয়ার উপায়

বুদ্ধিমান হওয়ার উপায় জানতে চান অনেকেই। এই অ্যাপসের মাধ্যমে বুদ্ধিমান হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। কথায় আছে, বুদ্ধিমান হওয়ার উপায় জানা থাকলে ঘরজামাই হওয়া লাগে না। কিসের ভিত্তিতে আমরা বুদ্ধিমান বলবো একজনকে? একজন লেখককেও বুদ্ধিমান বলা চলে আবার একজন বিজ্ঞানীও বুদ্ধিমান হিসেবে পরিচিতি পায়। অন্যদিকে যে রমনী ঘরের কাজে ও রান্নায় পারদর্শী হয় তাকেও বুদ্ধিমতী বলা হয়। তাহলে বুদ্ধির সংজ্ঞাটি কি ?

বিভিন্ন মনোবিজ্ঞানী বিভিন্ন ভাবে বুদ্ধির সংজ্ঞা দিয়েছেন – মনোবিজ্ঞানী ক্যাটেল বলেন – “Intelligence is what intelligence does.” অর্থাৎ বুদ্ধি যে কাজ করে তার মধ্যেই বুদ্ধির পরিচয়। স্টার্ন বলেন – “বুদ্ধি হল নতুন সমস্যা ও অবস্থার সাথে সংগতি বিধানের সাধারণ মানসিক শক্তি।” যে যত তাড়াতাড়ি শিখতে পারে সে ততবেশি বুদ্ধিমান। আমরা কেউই বোকা থাকতে চাইনা সবাই বুদ্ধিমান হতে চাই। অন্যের কৌশলীবুদ্ধি দেখে অনেকে ভাবেন আহা আমি যদি এমন হতে পারতাম! একটু যদি বুদ্ধি থাকত আমার! এমন আফসোস যাদের তাদের জন্যই এই অ্যাপস বুদ্ধিমান হওয়ার উপায়।

যদিও বুদ্ধি বেশিরভাগই জেনেটিকাল তারপরও আছে বুদ্ধি বাড়ানোর নানা উপায়। বুদ্ধির প্রখরতা বাড়াতে কয়েকটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। অনেকেই নিজেকে তার বন্ধু বান্ধব বা সহকর্মীদের চেয়ে কম চালাক বা বুদ্ধিমান বলে মনে করেন। তাদের চেয়ে বুদ্ধিমান হওয়ার আশা পোষণ করেন। এটা কি সম্ভব? গবেষকদের মতে এটা সম্ভব।

আমাদের মস্তিষ্ক গ্লুকোজ নির্ভরশীল। বলা যায় যে, এটিই ব্রেন এর খাবার। আমাদের মস্তিষ্ক ঘন্টায় ৫ গ্রাম গ্লুকোজ খায় কিন্তু জমা রাখতে পারেনা। এই গ্লুকোজ রক্তের মাধ্যমে মস্তিষ্কে প্রতিনিয়ত যায়। শরীরের গ্লুকোজের উপর ব্রেন এর ক্ষমতা নির্ভর করে। এজন্য শস্যদানা টাইপ খাবার খাওয়া উচিত। যেমন ভাত, রুটি। এগুলো যদিও কার্বোহাইড্রেট এর উত্‍স । এগুলো পড়ে কনভার্ট হয়ে গ্লুকোজ তৈরি করে। চিনি জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়। কেননা বেশি চিনি খেলে তা শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণে তারতম্য ঘটায় যা শরীরে বিপর্যয়ের সৃষ্টি করে। বুঝতেই পারছেন বুদ্ধিমান হতে হলে আপনাকে জানতে হবে, না জানলে তো বুদ্ধিমান হতে পারবেন না। তাহলে এবার বুদ্ধিমান হওয়ার উপায় অ্যাপসটি ডাউনলোড করুন আর নিজেকে গড়ে তুলুন বুদ্ধিমান হিসাবে। আশা করি অ্যাপসটি আপনাদের উপকারে আসবে।